এবং মজার বিষয় হল, মন্দিরের টাওয়ার বা গোপুরম বা বিমান এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে দুপুরের দিকে এর ছায়া চলে যায়। এটি ঘটে কারণ বিমানের ভিত্তিটি তার চূড়ার চেয়ে বড় তাই দুপুরে, মন্দিরের টাওয়ারের ছায়া মাটিতে নয় বরং নিজের সাথে মিশে যায়।
তাঞ্জোর বড় মন্দিরের ছায়া আছে কি?
তাঞ্জাভুরের মন্দির কমপ্লেক্সকে ঘিরে বেশ কিছু পৌরাণিক কাহিনী, বড় মন্দিরের আকারের সমান। মিথ: মূল বিমানের ছায়া মাটিতে পড়ে না। ঘটনা: এটি সত্য নয় কারণ অনেক গবেষক এটি নির্দেশ করেছেন।
কোন মন্দিরে ছায়া নেই?
বৃহদীশ্বর মন্দির
বৃহদীশ্বর মন্দির কেন নির্মিত হয়েছিল?
এই মনোরম কাঠামোটি রাজা রাজা চোলান এবং তার বোন কুন্দাভাই দ্বারা নির্মিত হয়েছিল, উভয়েই শিবের প্রবল ভক্ত। এটি চোল রাজত্বের উচ্চতায় রাজা তার শক্তি এবং শক্তিকে বোঝাতে নির্মাণ করেছিলেন।
পৃথিবীর কোন মন্দিরে দুপুরে ছায়া পড়ে না?
1. দুপুরে ছায়া অদৃশ্য হয়ে যায়: এই মন্দিরের সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং অংশ হল মন্দিরের ছায়া, যা আশ্চর্যজনকভাবে কখনও দুপুরে মাটিতে পড়ে না। বৃহদেশ্বর মন্দির বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মন্দিরগুলির মধ্যে একটি এবং এটি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যে বছরের যেকোনো সময় দুপুরে বিমানের ছায়া পড়ে না।