জরায়ুতে রক্তের প্রবাহ বেড়ে গেলে ক্র্যাম্পিং হতে পারে এই ক্র্যাম্পগুলি সাধারণত হালকা হয়, কিন্তু যদি এগুলি আপনার দৈনন্দিন রুটিনকে প্রভাবিত করার জন্য যথেষ্ট গুরুতর হয়ে ওঠে, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত। অনেক মহিলাই তাদের নিয়মিত মাসিকের ঠিক আগে একই ধরনের ক্র্যাম্পিং অনুভব করেন, তবে এটি গর্ভাবস্থার একটি সাধারণ প্রাথমিক লক্ষণ৷
গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে ক্র্যাম্পিং কেমন লাগে?
আপনি গর্ভবতী হয়ে গেলে, আপনার জরায়ু বাড়তে শুরু করবে। এটি করার ফলে, আপনি সম্ভবত আপনার তলপেটে বা পিঠের নিচের অংশে হাল্কা থেকে মাঝারি ক্র্যাম্পিং অনুভব করবেন। এটি চাপ, প্রসারিত বা টানার মতো অনুভব করতে পারে। এমনকি এটি আপনার সাধারণ মাসিক ক্র্যাম্পের মতোও হতে পারে।
গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে ক্র্যাম্পিং কি সাধারণ?
ক্র্যাম্পিং গর্ভাবস্থার প্রথম দিকের একটি সাধারণ লক্ষণ এবং সাধারণত উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই।ব্যথা, কাঁটা, এবং টানা বা প্রসারিত পেশী ব্যথা সাধারণত এবং মানুষের মধ্যে দৈর্ঘ্য এবং তীব্রতা ভিন্ন হয়। যাইহোক, রক্তপাত, জ্বর, বা স্রাব সহ কিছু ক্র্যাম্প আপনাকে আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করবে৷
কী ধরনের ক্র্যাম্প গর্ভাবস্থা নির্দেশ করে?
ইমপ্লান্টেশন ক্র্যাম্পিং এবং হালকা রক্তপাত গর্ভাবস্থার প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে। এই লক্ষণগুলিকে মাসিকের ক্র্যাম্পিং বা হালকা রক্তপাত বলে ভুল করা সহজ।
আমি 1 সপ্তাহ পরে গর্ভবতী কিনা তা আমি কীভাবে বলতে পারি?
১ম সপ্তাহে গর্ভাবস্থার লক্ষণ
- বমি সহ বা বমি ছাড়া।
- স্তনের পরিবর্তন যার মধ্যে রয়েছে কোমলতা, ফোলাভাব, বা ঝনঝন অনুভূতি, বা লক্ষণীয় নীল শিরা।
- ঘন ঘন প্রস্রাব।
- মাথাব্যথা।
- বেসাল শরীরের তাপমাত্রা বেড়েছে।
- পেটে ফোলা বা গ্যাস।
- হাল্কা পেলভিক ক্র্যাম্পিং বা রক্তপাত ছাড়া অস্বস্তি।
- ক্লান্তি বা ক্লান্তি।