উত্তর: সাহেবের পিতামাতা মূলত বাংলাদেশের ঢাকার বাসিন্দা ঢাকার সবুজ মাঠের মাঝে তাঁর বাড়িটি ঝড়ের কারণে ভেসে গিয়েছিল এবং তখনই তার বাবা-মা তাদের জন্মস্থান ছেড়ে জীবিকার সন্ধানে বড় শহরে এসেছিলেন।
সাহেবের বাবা-মা কোথা থেকে এসেছেন?
সাহেবের বাবা-মা বাংলাদেশের ঢাকার বাসিন্দা ছিলেন, যেখানে তারা সবুজ মাঠের মাঝে থাকতেন। তারা এবং অন্যান্য র্যাগপিকাররা বহু বছর আগে তাদের বাড়িঘর ছেড়ে জীবিকার সন্ধানে ভারতে চলে আসে, কারণ তাদের বাড়িঘর এবং ক্ষেত ঝড়ে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।
মুকেশ কে তিনি কোথায় থাকেন?
মুকেশ থাকেন ফিরোজাবাদ। তিনি চুড়ি প্রস্তুতকারকের পরিবারের অন্তর্ভুক্ত।
মুকেশ কে ছিলেন?
মুকেশ হলেন ফিরোজাবাদের একজন দরিদ্র চুড়ি প্রস্তুতকারকের ছেলে যেখানে প্রতিটি পরিবার চুড়ি তৈরিতে নিযুক্ত। তার দরিদ্র বাবা তার ঘর সংস্কার করতে বা তার দুই ছেলেকে স্কুলে পাঠাতে ব্যর্থ হয়েছেন। মুকেশ নিজের কর্তা হওয়ার জন্য জোর দেন। তার স্বপ্ন একজন মোটর মেকানিক হবে।
বাবা-মায়ের জন্য আবর্জনা কী ছিল?
উত্তর: আবর্জনা মানে দরিদ্র রাগ বাছাইকারীদের কাছে 'সোনা' কারণ এর কিছু নগদে বিক্রি করা যেতে পারে, এইভাবে সীমাপুরীর বাচ্চাদের বেঁচে থাকার উপায় হয়ে উঠেছে তাদের পিতামাতা. এটি তাদের প্রতিদিনের রুটি এবং তাদের মাথার উপর একটি ছাদ সরবরাহ করছে।