শাস্ত্রগুলি প্রাকৃতের অ-প্রমিত এবং প্রাচীন ফর্মগুলিতে রচিত। প্রাকৃত শিলালিপিগুলি ব্রাহ্মী এবং খরোষ্ঠী লিপিতে লেখা হত, যা একজন সাধারণ মানুষও পড়তে ও বুঝতে পারত। পাকিস্তানের এলাকায় পাওয়া শিলালিপিগুলো খরোষ্ঠী লিপির। অন্যান্য এডিক্ট গ্রীক বা আরামাইক ভাষায় লেখা।
যে লিপিতে সবচেয়ে বেশি অশোক শিলালিপি খোদাই করা হয়েছিল তার নাম কী?
সঠিক উত্তর হল ব্রাহমী। সবচেয়ে বিখ্যাত মৌর্য শাসক ছিলেন অশোক। তিনিই প্রথম শাসক যিনি শিলালিপির মাধ্যমে তাঁর বার্তা জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। অশোকের অধিকাংশ শিলালিপি প্রাকৃত ভাষায় এবং ব্রাহ্মী লিপিতে লেখা ছিল।
খরোষ্ঠী লিপিতে অশোকের কোন প্রধান শিলা শিলালিপি রয়েছে?
নোট: অশোকের দুটি প্রধান শিলা আদেশ viz. মানসেহরা এবং শাহবাজগড়ী খরোষ্টি লিপিতে। এই দুটি শিলা আদেশ পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়ায়।
অশোকের আদেশ কোথায় খোদিত হয়েছিল?
অশোকন স্তম্ভ বা স্তম্ভের সমস্ত আদেশ চুনার বেলেপাথর থেকে তৈরি হয়েছিল উত্তরপ্রদেশের মির্জাপুর জেলার চুনার থেকে উত্তোলন করা হয়েছিল। এগুলোকে কোয়ারিতে ছেঁকে নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।
আদেশগুলো কোথায় লেখা আছে?
অশোকের প্রধান স্তম্ভের শিষ্যগুলি একচেটিয়াভাবে অশোকের স্তম্ভ বা তার টুকরোগুলিতে খোদাই করা হয়েছিল, কৌশাম্বী (বর্তমানে এলাহাবাদ স্তম্ভ), তোপরা কালান, মিরাট, লরিয়া-আরারাজ, লরিয়া নন্দনগড়, রামপুরা (চম্পারণ), এবং এর টুকরো আরামাইক ভাষায় (কান্দাহার, আদেশ নং